Home . About . Romantic . My story . Islamic . Travel . Rhyme . Rupkothar Golpo
ex girlfriend যখন মন্ত্রী পর্ব ৫
26-11-21 (12:26)

দেখতে দেখতে আরো কিছুদিন চলে গেল। সাদিয়ার সাথে এখন ভালো ভাবে কথা বলি। সে এখন সবসময় দেশের জন্য ভালো কিছু করে। গরীব দুঃখীদের পাশে থাকে।

গল্প:::: ex girlfriend যখন মন্ত্রী
"
*কালেক্টর-পিচ্চি রাজা
" লেখক:::: রাসেল চৌধুরী
*

*
* পর্ব/::::::::::: (৫) পাঁচ
*
*
* বাসায় এসে কলিং বেল চাপ দিলাম। আম্মু এসে দরজা খুলে দিল।
*
* আম্মু/: কিরে আজকে এতো দেরি হলো কেন।
*
* আমি/: আম্মু বাহিরে একটু কাজ ছিল। তাই আসতে দেরি হয় গেছে।
*
* আম্মু/: ঠিক আছে, ভিতরে আয় ‌
*
* আমি/: হুম।
*
* ভিতরে ঢুকে নিজের রুমে চলে গেলাম।
*
* দেখতে দেখতে আরো কিছুদিন চলে গেল। সাদিয়ার সাথে এখন ভালো ভাবে কথা বলি। সে এখন সবসময় দেশের জন্য ভালো কিছু করে। গরীব দুঃখীদের পাশে থাকে। এজন্য এখন তাকে ভালো লাগে। সে এখন সবসময় শাড়ি পড়ে থাকে।
*
* সকালে নাস্তা করে অফিসে যাওয়ার টাইমে একটা ছেলেকে দেখে গাড়ি দাড় করলাম। ছেলেটা আর কেউ নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে আকাশ মাহমুদ।
*
* দেখি সে একটা মেয়ের উড়না নিয়ে খেলা করছে। মেয়েটা অনেক মিনতি করছে । কিন্তু সে উড়না দেয় না। তাই গাড়িতে আর বসে না থেকে তাদের সামনে গেলাম।
*
* আমি/: মেয়েটার উড়না দিয়ে দেয়।
*
* আকাশ/: তুই কেরে , তোর কথায় আমি উড়না দিয়ে দিব।
*
* আমি/: ভালো ভাবে বলছি , উড়না টা দিয়ে দেয়। ( রেগে)
*
* আকাশ/: যদি না দি তাহলে তুই কি করবি। তুই হয়তো আমাকে এখনো চিনতে পারোস নাই। আমি হলাম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ছেলে আকাশ মাহমুদ।
*
* আমি/: তুই মন্ত্রীর ছেলে হলেও আমি তোকে ভয় পাই না।
*
* আকাশ/: তোর সাহস তো কম নয়। তুই আমার সামনে দাঁড়িয়ে রেগে কথা বলছিস। ওই তোরা দাঁড়িয়ে দেখছিস কি। মার শালা কে। ( তার বন্ধুদের বললো)
*
* তার বন্ধুরা আমাকে মারতে আসলো । তার বন্ধুরা ছিল ৫ জন। এদের মারতে আমার এক হাতি যতেষ্ট। সব গুলোকে মেরে মাটিতে শুয়ে রাখলাম। তার পর আকাশ মারতে লাগলাম। নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়ে গেছে। হঠাৎ একটা পুলিশের গাড়ি চলে আসলো।
*
* ওসি /: এখানে কি হয়েছে। আর তুই ওকে মারলি কেন। তুই জানিস ও কার ছেলে। ( আমাকে বলল)
*
* আমি/: রাস্তায় মেয়েদের বিরক্ত করছে। তাই মারলাম।
*
* আকাশ/: ওই ওসির বাচ্চা ওকে থানায় নিয়ে এমন শিক্ষা দিবি। যেন সারাজীবন মনে রাখে।
*
* আমি/: কে কাকে থানায় নেয় এখন দেখবি । ( বলে যায়গায় মতো ফোন দিলাম )
*
* আমি কথা বলে ওসির কাছে দিলাম।
*
* ওসি /; হ্যালো ।
*
* ওপাশ থেকে/: তোর কতো বড় সাহস, তুই কাকে থানায় নিয়ে যাবি।
*
* ওসি/: স্যার ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলের গায়ে হাত তুলছে।
*
* ওপাশ থেকে/: ও তো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ছেলের গায়ে হাত তুলেছে। ও যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গায়ে হাত তুলতো , তাহলে কেউ কিছু করতে পারবে না। ও যেটা বলে সে ভাবে কাজ কর। নাহলে তোর চাকরি হারাবি।
*
* ওসি/: ঠিক আছে স্যার।
*
* বলে ফোন কেটে দিয়ে আমার পায়ে পড়ে গেল।
*
* ওসি/: স্যার আমি জানি না আপনি কে। তবে মনে হয় আপনি বড় কিছু। স্যার আমাকে ক্ষমা করে দিন। আপনি যা বলবেন আমি তাই করবো। তবে আমার চাকরি টা নিবেন না।
*
* আমি/: ঠিক আছে পা ছাড়ো। তুমি এখন সব মিডিয়া কে ফোন দিয়ে বলো এখানে আসতে। তার পর জানতে পারবে আমি কে।
*
* ওসি/: ঠিক আছে স্যার।
*
* তার পর ওসি সব মিডিয়া কে ফোন দিয়ে আসতে বললো। আমি একজনকে ফোন দিয়ে আসতে বললাম। সব মিডিয়া আসতে শুরু করলো। আমি যাকে ফোন দিলাম। সেও এসে পড়েছে।
*
* আকাশ তাকে দেখে অবাক হয়ে গেল। তার পর আমি তাকে ডাক দিলাম। সে আমার কাছে এসেছে।
*
* আমি/: এবার তোর সব কিছু খুলে বল। ( মিডিয়ার সামনে বললাম। সব মিডিয়া তাকে পোলো করতে লাগলো।
*
* প্রিয়া/: আমার নাম প্রিয়া । আকাশের সাথে আমার দুই বছরের রিলেশন ছিল। সে আমাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে আমার সব কিছু কেড়ে নিয়েছে। সে আমাকে বিয়ে করবে বলে আমাকে অনেক ঘুরিয়েছে। কিন্তু সে কিছু দিন আগে আমাকে বলে ‌ ।সে আমাকে ভালোবাসেননি । সে আমার দেহকে ভালোবেসেছে। তাই আমি গলায় দড়ি দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমার ভাইয়ের বন্ধু রাসেল আমাকে মরতে দেয় নাই। সে বলেছে আমার সাথে আকাশের বিয়ে দিবে। তাই সে আজকে এখানে আমাকে ফোন দিয়ে আসতে বললো।
*
* আমি/: আগে আমি আপনাদের আমার পরিচয় দি। আমি হলাম এম ডি রাসেল সিকদার। আপনারা শুনছেন আমি দেশে আসছি। কিন্তু কেউ আমাকে দেখেন নাই। আমি আপনাদের কাছে ধরা দি নাই। কারন আমি আকাশকে ধরার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। আমি প্রতিজ্ঞা করছি , যে দিন আমি আকাশ কে ধরতে পারবো সেই দিন আমি সবার সামনে আসবো।
*
* একজন সাংবাদিক/; আপনি যে রাসেল সিকদার । আমরা কি ভাবে বিশ্বাস করবো। আমরা তো এখনো রাসেল সিকদার কে দেখি নাই।
*
* আমি/: ওকে আমি প্রমান দিচ্ছি। ( বলে আমি তার ক্যামরা টা নিয়ে গেলাম)
*
* সাংবাদিক/: আপনি আমার ক্যামরা নিয়ে গেলেন কেন।
*
* আমি/: এবার দেখি, আপনি আমার কিছু করতে পারেন কি না।
*
* সাংবাদিক/: আমি কিন্তু ওপরে ফোন দিব।
*
* আমি/: আপনাকে কি আমি ধরে রাখছি।
*
* সাংবাদিক কাকে যেন ফোন দিল। ওপাশের কথা শুনে মোবাইল টা হাত থেকে পড়ে গেল।
*(ভাই গল্পের মাঝে কথা বলার জন্য সরি 🙏🙏 যদি সিলেট অথবা চট্টগ্রাম এর কেউ থাকেন তো দয়াকরে আমাকে কমেন্ট করুন অথবা ইনবক্স করুন সরি)
* আমি/: কি ব্যাপার কি হয়েছে।
*
* সাংবাদিক/: সরি স্যার আমি বুঝতে পারি নাই। আমি যাকে ফোন দিছি। তিনি টিভির সামনে বসে আছে। আর আপনার কথা গুলো শুনতে আছে। আপনি এখন বলেন আমাদের কি করতে হবে।
*
* আমি/: কোনো কিছু করতে হবে না। যা করার আমিই করতেছি। আপনারা এবার চলে যেতে পারেন। আমি শুধু সবার সামনে তুলে ধরেছি।
*
* সাংবাদিক/: ওকে স্যার আমরা আসি। কখনো যদি দরকার হয়। একটা ফোন দিলে চলে আসবো।
*
* আমি/: ঠিক আছে।
*
* সাংবাদিক সব চলে গেল। আমি এবার আকাশের কাছে গেলাম।
*
* আমি): এবার বল প্রিয়াকে কি করবি।
*
* আকাশ): সরি স্যার , আমি আপনাকে চিনতে পারি নাই। আমাকে আপনি মাফ করে দেন। আমি আর জীবনে কোনো মেয়ের সাথে খারাপ কিছু করবো না। আমি আজকে থেকে ভালো হয়ে যাবো। আপনি যেটা বলবেন। আমি তাই করবো।
*
* আমি/: তুই জানিস প্রিয়া কার কি হয়। প্রিয়া হচ্ছে আমার ফেন্ড এর বোন , আমি দেশে এসে তার সাথে দেখা করতে যাই তাদের বাসায়। কিন্তু তাদের বাসায় কাউকে দেখি না। হঠাৎ একটা রুমে কিসের আওয়াজ হলো। তাই দেখতে গেলাম। গিয়ে দেখি প্রিয়া গলায় দড়ি দিচ্ছে। আমি দৌড়ে গিয়ে তাকে ধরে ফেলি। যাক এতো কথা বলে লাভ নেই। এখন তুই প্রিয়াকে বিয়ে করবি।
*
* আকাশ/: ঠিক আছে স্যার , আমি প্রিয়াকে বিয়ে করতে রাজি আছি।
*
* আমি/: ওকে কালকে তোমাদের বিয়ে হবে। আর এ বিয়ে আমার বাসায় হবে। তুমি বাসায় গিয়ে সব কিছু রেডি করো।
*
* আকাশ/: ওকে স্যার।
*
* আমি/: স্যার না ভাই বলে ডাকবে।
*
* ঠিক আছে বলে আকাশ চলে গেল। যাওয়ার আগে মেয়েটির কাছে ক্ষমা চেয়ে গেছে। আমি প্রিয়াকে নিয়ে গাড়িতে উঠবো হঠাৎ মেয়েটি ডাক দিল।
*
* আমি): জি বলুন।
*
* মেয়েটা/: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ স্যার। আপনি না থাকলে আমার আজ কি হতো।
*
* আমি/: প্রথম কথা হলো আমাকে স্যার বলবে না। ভাইয়া বলে ডাকবে। আর তোমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে আমি তাই করতাম।
*
* বলে প্রিয়াকে নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। প্রিয়ার আব্বু আম্মু কে ফোন দিয়ে আমার বাসায় আসতে বললাম। আম্মু প্রিয়াকে তার রুমে নিয়ে গেল।
*
* পরের দিন ছোট করে অনুষ্ঠান করে কাজি ঠেকে তাদের বিয়ে দিয়ে দিলাম। আর আকাশ বলে দিলাম। যদি প্রিয়ার কিছু হয় । তাকে দুনিয়া রাখবো না।
*
* দেখতে দেখতে আরো কিছুদিন চলে গেল। সাদিয়া কে এখন আবার ভালোবাসতে শুরু করলাম। সাদিয়ার এখন সব কিছু আমার ভালো লাগে।
*
* সাদিয়া এখন গরীবদের জন্য বিভিন্ন ডিসটিকে হাসপাতাল, স্কুল করে দিচ্ছে। গরীবদের জন্য বিনা পয়সায় স্কুল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ করে দিছে।
*
* তো যাই হোক। কালকে সাদিয়ার জম্ম দিন। আজকে বাসায় এসে সবাই কে ইনভাইট করে গেছে।
*
* পরের দিন মার্কেটে গিয়ে একটা দামি গোল্ডের আন্টি কিনে আনলাম। ভাবছি সাদিয়াকে আজকে তার জম্ম দিনে আবার প্রফোজ করবো। সবাইকে তাদের বাসায় পাঠিয়ে দিলাম। সাথে দুই গাড়ি গাড দিয়ে। তাদের নিরাপত্তার জন্য।
*
* আমি একটা নীল রঙের কোট নীল রঙের পেন্ট । সব কিছু মেছিং করে রেডি হয়ে গাড়ি নিয়ে তাদের বাসায় যেতে লাগলাম। ৩০ মিনিট পর তাদের বাসায় পোঁছে গেলাম।
*
* ভিতরে ঢুকে দেখি সব এমপি, মন্ত্রী, বড় বড় নেতারা এসেছে। আসবেই তো একজন মন্ত্রীর জম্ম দিন। আমাকে দেখে সব মিডিয়া সামনে চলে আসলো। তাদের ওখানে কিছু কথা বলে ভিতরে চলে গেলাম। আমাকে দেখে সাদিয়া সামনে আসলো।
*
* আমি সাদিয়া কে আবার প্রেমে পড়ে গেলাম। আজকে সাদিয়া কে অনেক সুন্দর লাগছে। যেন একটা পরী আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
*
* সাদিয়া/; কি ব্যাপার কোথায় হারিয়ে গেলে। ( হালকা ধাক্কা দিয়ে)
*
* আমি/: তোমাকে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে। ( বাস্তবে ফিরে)
*
* সাদিয়া/: কেন আগে সুন্দর লাগে নাই।
*
* আমি/: লেগেছে, কিন্তু আজকে বেশি লাগছে।
*
* সাদিয়া/: ধন্যবাদ, চলো তোমার জন্য স্পেশাল বসার জায়গায় আছে।
*
* আমি/: আমার জন্য কেন।
*
* সাদিয়া/: কারন আজকে তুমি আমার প্রধান অতিথি।
*
* আমি/; তুমি হয়তো ভুলে গেছ। আমি এসব পছন্দ করি না। আমি সবার সাথে বসবো।
*
* সাদিয়া/: সরি ,
*
* আমি/: হুম, আম্মু আব্বু আর তিথি কোথায়।
*
* সাদিয়া/: ওনারা আম্মুর সাথে কথা বলছে। আর তিথি আমার রুমে , আমার বান্ধবীদের সাথে গল্প করছে।
*
* আমি/: ঠিক আছে, আমি এখন এমপি মন্ত্রীদের সাথে কথা বলে আসি।
*
* সাদিয়া): ঠিক আছে যাও।
*
* আমি আর কোনো কথা না বলে তাদের সামনে গেলাম। সবাই আমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেল।
*
* আমি/: আরে কি করছেন। সবাই বসেন। আমি এখানে আপনাদের মতো আমন্ত্রণ পেয়ে এসেছি। তো সবাই এখন মন্ত্রীর গেষ্ট ।
*
* তার পর তাদের সাথে কিছুক্ষণ কথা বললাম। কিছুক্ষণ পর সাদিয়া কেক কাটলো। তার বাবা মাকে খাইয়ে দিল। হঠাৎ একটা ছেলে এসে সাদিয়াকে জড়িয়ে ধরল। পরে হাতে একটা চুমু দিল। সাদিয়া তাকে কিছু বললো না।
*
* সেও তার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে। আমি আর এক মিনিট না দাঁড়িয়ে বাহিরে চলে আসলাম। আর মোবাইল বন্ধ করে পকেটে রেখে দিলাম।
*
* বাহিরে এসে সোজা গাড়ি নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে কলিং বেল চাপ দিলাম। বুয়া এসে দরজা খুলে দিল। আমি কোনো কথা না বলে রুমে চলে আসলাম।
*
* তার পর আরেক টা ফোন দিয়ে একজনকে কল করে বললাম। আমার জন্য 🍷 নিয়ে আসতে। আমি এসব কোনো সময় খাইনি। কিছুক্ষণ পর দরজায় কেউ একজন টোকা দিল। দরজা খুলে দেখি সে চলে এসেছে। তার থেকে বতল গুলো নিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলাম।
*
* তার পর খাওয়া শুরু করলাম। কেমন জানি লাগছে। তার পরও শেষ করে ফেললাম। মাথাটা কেমন ঘুরছে।
বিছানায় শুয়ে পড়লাম। কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম মনে নেই।
*
*
*
*
*
* চলবে ♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
*
* ( আজকের পর্ব তেমন ভালো হয় নাই)
*
*
* মাথা ব্যথা করতেছে অনেক। তার পর ও লিখলাম। জানিনা কেমন হয়েছে। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে জানাবেন কেমন হয়েছে।
*
*
*
* ধন্যবাদ সবাইকে পাশে থেকে উৎসাহিত করবেন।
*
*
* পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন
আরো পড়ুনঃ রোমান্টিক প্রেমের গল্পের প্লেলিস্ট

views: 1026

no comment
older newer
» পরীর দেওয়া জাদু পালক
» ফ্রাঙ্কলিন ক্যাটারিং এর চাবি আবিষ্কারের মর্মান্তিক ঘটনা
» মার্ক জাকারবার্গের জীবনী বাংলা
» রহস্যময়ী মেয়ে ( পর্ব ১ )
» রুপাই- জসিম উদ্দিন ( নকশিকাঁথার মাঠ)
Parameter "to" get no set
online: 0 | hits: 11891x
© pvlcms